> .ai
> .eps
> .png (color, black, white, brand color)
> .png transparent (color, black, white, brand color)
> .jpeg
.ai এবং .eps হলো সোর্স ফাইল বা র'ফাইল। মূল ডিজাইন ফাইল। ইলাস্ট্রেটর ফরমেট। আপনি যদি পরবর্তীতে বিজনেস কার্ড বা ফ্লায়ার, ব্রুশিয়ার ডিজাইন করান সেসময় লোগোর এই সোর্স ফাইল গুলো প্রয়োজন হবে। এই দুইটা ফাইল ফোনে ওপেন হবেনা। পিসি বা ল্যাপটপে যদি ইলাস্ট্রেটর সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকে তাহলে ওপেন হবে। কিন্তু আপনি যাকে দিয়ে ডিজাইন করাবেন তার থেকে এই সোর্স ফাইল নিয়ে নিবেন। আর অবশ্যই ইমেইলে দেওয়ার কথা বলবেন।
অনেক সময় ডিজাইনাররা সোর্স ফাইল দেয় না। শুধুমাত্র ইমেজ ফাইল দেয়। তাই আগেই জেনে নিবেন কি কি ফাইল সে আপনাকে দিবে।
.png ফাইল হলো ইমেজ ফাইল। পিএনজি ফাইল ব্যাকগ্রাউন্ড সহ এবং ট্রান্সপারেন্ট দুই ভাবেই দেওয়া যায়৷ আপনি দুই ভাবেই নিবেন। ট্রান্সপারেন্ট ফাইল নিলে আপনি নিজেই আপনার প্রোডাক্টের ছবির উপরে লোগো বসাতে পারবেন। ট্রান্সপারেন্ট না হলে লোগোর পিছনে একটা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড চলে আসে যেটা দেখতে ভালো লাগে না।
আপনার লোগো যদি দুই কালারের হয়। তাহলে আপনার লোগোর কর্পোরেট কালার বা ব্র্যান্ড কালার দুইটা। ধরে নিলাম আপনার লোগোর ব্র্যান্ড কালার হলো- হলুদ এবং ধূসর। সেক্ষেত্রে আপনি কালারফুল লোগোর ট্রান্সপারেন্ট ফাইল নিবেন। সাথে এক কালারের যেমন, হলুদ এবং ধূসর কালারেরো নিবেন। সে সাথে সাদা এবং কালো কালারেরও ট্রান্সপারেন্ট লোগো নিয়ে নিবেন। অনেক সময় এক কালারের লোগো বসানোর প্রয়োজন হয়৷ যদি ফাইল গুলো আগে থেকেই আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনার চাহিদা মত লোগো ব্যবহার করতে পারবেন।
.jpeg ও ইমেজ ফাইল। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জেপিইজি ফাইলও নিয়ে নিতে পারেন।
এখন ফেসবুক, গুগল সহ মোটামুটি সব সোশ্যাল সাইটের প্রোফাইল পিকচার গোল হয়ে থাকে। ডিজাইনারকে বলে দিবেন সেভাবে লোগো সেট করে দিতে যেন সহজে আপনি লোগোটা আপনার বিজনেস পেইজের এবং জিমেইলের প্রোফাইল পিকচারে সেট করতে পারেন।
লেখা: মো. শাকিল
3636
11 Comments
8 Shares
Like
Comment
Share
No comments:
Post a Comment